রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১৩ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
কলাপাড়ার মহিপুরে ভূমি অফিসের পাশের খাপড়াভাঙ্গা নদী দখল চলছে ফ্রি-স্টাইলে

কলাপাড়ার মহিপুরে ভূমি অফিসের পাশের খাপড়াভাঙ্গা নদী দখল চলছে ফ্রি-স্টাইলে

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ ফ্রি-স্টাইলে দখল দৌরাত্ম্যের কারণে খাপড়াভাঙ্গা নদীটি এখন অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়েছে। কোন ধরনের রাখ-ঢাক নেই। সবকিছু লঙ্ঘন করে নদীর মধ্য্যে গাইড ওয়াল করে দখল করা হয়েছে। মহিপুর ভূমি অফিসের দুই শ’ গজ দূরত্বে এই দখল তান্ডব চললেও তারা রয়েছেন নির্বিকার। তাঁদের কোন ভূমিকা নেই এ নদী রক্ষায়। গভীর সমুদ্রগামী দূর্যোগকালীন জেলেদের একমাত্র আশ্রয়স্থল ১৭কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদীকে কেউ কেউ শিববাড়িয়ার চ্যানেলও বলে আসছেন। এ নদীর আলীপুর-মহিপুর এবং চাপলী, লক্ষ্মীরবাজার এলাকায় তীর দখল করে বহু স্থাপনা তোলা হয়েছে। এখন মহিপুরে নদীতে গাইড ওয়াল করা হয়েছে। চলমান রয়েছে এই দখল প্রক্রিয়া। সরকার এই নদী পুণর্খননের জন্য পরিকল্পনা করেছে। কয়েকদফা সমীক্ষা চালানো হয়েছে। অথচ দখল দৌরাত্ম্য কোন কিছুতেই থামছেনা। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে মহিপুর ভূমি প্রশাসনের এসব দেখভালের কোন দায়িত্ব নেই। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিভিন্ন সময় নদী দখলদারদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান অভিযানে বিভিন্ন দন্ড দিয়ে আসছেন। কিন্তু ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (তহশীলদারগণ) এসব মনিটরিং কিংবা উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করছেন না। করছেন না দখলদারদের আপডেট তালিকা। এমনকি এদের বিরুদ্ধে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়ার নির্দেশনা থাকলেও তারা চুপচাপ থাকছেন। আবার মহিপুর ভূমি অফিসের তহশিলদারের এসব দখল-দৌরাত্ম্যের সঙ্গে যোগসাজশের অভিযোগও উঠেছে। কারন মহিপুর বন্দরের পুকুরসহ খাপড়াভাঙ্গা নদী দখলতান্ডব চললেও তিনি নীরব থাকছেন। দর্শক হয়ে আছেন। পরিবেশ কর্মীরা এসব দখলদার উচ্ছেদ করে নদী রক্ষার আবেদন করেছেন। উপজেলা নদী রক্ষা কমিটির সভাপতি ও কলাপাড়ার ইউএনও আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহিদুল হক জানান, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশনা দেয়া আছে। শীঘ্রই এসব দখলদার উচ্ছেদ করা হবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com